ডেস্ক নিউজ:
কক্সবাজার থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৪৩৬ ফ্লাইটের এক পাশের ল্যান্ডিং গিয়ারের চাকা উড্ডয়নের সময় খুলে পড়ে গেলেও, অভূতপূর্ব সাহস ও দক্ষতায় তা নিরাপদে অবতরণ করালেন পাইলট ক্যাপ্টেন বিল্লাহ ও ফার্স্ট অফিসার জায়েদ।
বিমানে ৭১ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু সদস্য— এই ৭৫ প্রাণ তখন সময়ের সঙ্গেই পাল্লা দিচ্ছিল। কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই পাইলট বুঝতে পারেন, বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি ঘটেছে। সঙ্গে সঙ্গেই ঢাকার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে (এটিসি) জরুরি অবতরণের কথা জানানো হয়।
এরপর ধাপে ধাপে নেয়া হয় সব প্রস্তুতি। শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রস্তুত রাখা হয় ফায়ার সার্ভিস, মেডিকেল টিম ও অন্যান্য ইমারজেন্সি ইউনিট। শেষ পর্যন্ত দুপুর নাগাদ নিখুঁত দক্ষতায় বিমানটিকে রানওয়েতে নামিয়ে আনা হয়। যাত্রীরা বিমানের মাটিতে নেমেই হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন। পাইলট ও কেবিন ক্রুদের প্রতি জানান কৃতজ্ঞতা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আজ (শুক্রবার, ১৬ মে) বিকেলে একটি ভিডিও রিলসের মাধ্যমে ‘একটি সেইফ ল্যান্ডিং, একটি বীরত্ব গাথা যেন’ শিরোনামে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এই ঘটনারই বর্ণনা করেছে। লিখেছে, এই লাইনটি যেন শুধু একটি বাক্য নয়, বরং ৭৫টি প্রাণকে নতুন করে জীবন দেওয়ার গল্প।
আজকের দিনটি শুধুই একটি ‘ল্যান্ডিং’ নয়; এটি সাহস, দক্ষতা ও দায়িত্বশীলতার অসামান্য নিদর্শন হয়ে থাকবে বাংলাদেশের বিমান চলাচলের ইতিহাসে।
ল্যান্ডিং গিয়ার ত্রুটির ঘটনায় ইতোমধ্যে চিফ অব সেইফটি ক্যাপ্টেন এনাম তালুকদারকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ বিমান।
ফজর | ০৪:৫৪-০৬:০৮ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১২:০৯-০৪:২৫ মিনিট দুপুর |
আছর | ০৪:২৬-০৬:০৬ মিনিট বিকাল |
মাগরিব | ০৬:১০-০৭:২১ মিনিট সন্ধ্যা |
এশা | ০৭:২২-০৮:৪৯ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৩০ মিনিট দুপুর |