| ০৭ জুন ২০২৫

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা

রিপোর্টারের নামঃ ডেস্ক নিউজ
  • আপডেট টাইম : 13-05-2025 ইং
  • 29477 বার পঠিত
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা
ছবির ক্যাপশন: আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা

ডেস্ক নিউজ: 

তিন বছরের কারাদণ্ডের আপিলের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেছেন হাইকোর্ট।  

জুবাইদা রহমানের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (১৩ মে) এ আদেশ দেন।

 এখন জুবাইদা দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।  

আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।

পরে আইনজীবী কায়সার কামাল জানান, আপিল করার জন্য ৫৮৭ দিন বিলম্ব ছিল। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তা মার্জনা করেছেন। এখন জুবাইদা রহমান বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক।

এ মামলার বিচার শেষে ২০২৩ সালের ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানকে দুই অভিযোগে নয় বছর ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের তৎকালীন বিচারক মো. আছাদুজ্জামান।  

রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন ২০০৪- এর ২৬(২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর এবং ২৭(১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।  

জুবাইদা রহমানকে ২৭(১) ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড দেন আদালত । তাকে জরিমানা করা হয় ৩৫ লাখ টাকা। পরে গত বছরের শেষের দিকে এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে সরকার।  

স্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনের উদ্দেশে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ছাড়েন জুবাইদা রহমান। এরপর ১৭ বছর পর চলতি বছরের ৬ মে শাশুড়ি খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশে ফেরেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
নামাজের সময়সূচী
জাতীয় সঙ্গীত
©সকল কিছুর স্বত্বাধিকারঃ Gen Z Bangladesh Online - জেন জি বাংলাদেশ অনলাইন | আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ